ফরিদপুরে ৭ বছরের শিশুকে ধ*র্ষ*ণ করায় অভিযুক্ত ধ*র্ষ*ক কে জায়গায় শেষ করে দিল বিদ্রোহী জনতা।👇
লিংক - https://www.facebook.com/61574019680867/videos/652888110609908/?app=fbl
শুয়োরের বাচ্চার যখন নতুন দাঁত গজায়, বাপের পাছায় কামড় দিয়ে শক্তি পরীক্ষা করে।
- আহমদ ছফা
জনে জনে খবর দে।
শাহবাগী শুয়ো*রের বাচ্চাদের কবর দে।
জেগে উঠেছে ঢাকা - https://www.facebook.com/61565810736087/videos/1152982656459549/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v
ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে কারা কারা একাউন্ট খুলেছেন।
আমার সাথে যুক্ত হতে পারেন।
লিংক - Sohel Bin Habib
https://hidayahapp.com/@sohelbinhabib
গাজার মানুষের কোনো রোজার আনন্দ নেই, নেই কোনো ঈদ। তাদের জন্য রোজা এবং ঈদ যেন শুধু আক্ষেপের এক অধ্যায়, যা প্রতিটি মুহূর্তে গায়ে অনুভূত হয়। যখন পুরো মুসলিম বিশ্ব রোজা পালন করছে, ঈদের প্রস্তুতি নিচ্ছে, কেনাকাটা করছে,তাদের জীবন তখন এক কঠিন সংগ্রামের দিকে চলে গেছে। যখন পৃথিবীজুড়ে মানুষের মুখে হাসি, উৎসবের আমেজ, এবং ঈদের আনন্দ ঝলমল করছে, তখন গাজার মানুষদের জন্য সেই আনন্দ যেন অজানা এক বিষয়। তাদের জন্য ঈদ এক দুর্লভ অনুভূতি, যেখানে সব কিছু হারানোর ভীতি, নিরাপত্তাহীনতা এবং সহিংসতার ভেতর ঈদ উদযাপন শুধু একটি চূড়ান্ত কল্পনা।

ছবিতে গাজার ধ্বংসস্তূপে তিনটি ফুল।😓
ভারতে মসজিদ রক্ষায় জীবন দিচ্ছে যারা, তারা কাঁদে কবে আসবে সেইদিন, যখন নামাজ পড়বো শান্তিতে?"

মা'য়ানমারে কেউ কাঁদে এক চিলতে জমির জন্য,
যেখানে মাথা গুঁজে বেঁচে থাকা যাবে “রোহিঙ্গা” পরিচয় না দিয়েই।

উইঘুরে কেউ কাঁদছে একটা নিরাপদ নিঃশ্বাসের জন্য।
একটু নামাজ পড়ার অধিকার, একটা ইসলামী নাম রাখার স্বাধীনতা,এটুকুই চায় তারা।

সুদান, কঙ্গো, মোজাম্বিক ,কাঁদে ক্ষুধার্ত পেট, জীর্ণ শীর্ণ শরীর আর নিঃশেষ হবার পথে থাকা মানুষগুলো।

আর ফিলিস্তিন? সেখানে কান্না শব্দটাই তারা ভুলে গেছে।
বাচ্চাদের জিজ্ঞেস করলে তারা বলে আমরা শহীদ হতে চাই। আমরা জান্নাতে যেতে চাই। এই দুনিয়ায় আর কিছুই চাই না।

আর আমাদের দেশ? আমাদের দেশের ভদ্রমহিলাগণ, ঈদে মুক্তি পাওয়া সিনেমা দেখে
হেঁচকি তুলে কাঁদেন নায়ক-নায়িকার কষ্ট দেখে!
আহ! কী আশ্চর্য। যেখানে উম্মাহ রক্তে ভিজে যাচ্ছে,
সেখানে আমরা সিনেমা দেখে কান্নার অভিনয়ে মগ্ন!
আমরা সিনেমার সংলাপে কাঁদি, কিন্তু উম্মাহর কান্নায় আমাদের হৃদয় কাঁপে না!

এমনই এক মুসলিম জাতি আমরা,যাদের পরিচয়ে লজ্জা হয়,
কারণ আমরা দেখিও না, শুনিও না, অনুভব করিও না উম্মাহর যন্ত্রণাকে।

আমরা না এক উম্মাহ?
আমেরিকা টাকা দিচ্ছে, বোমা দিচ্ছে। সেই বোমার আঘাতে আমাদের বোনদের পেট ছিন্নভিন্ন হয়ে গর্ভের অগ্নিদগ্ধ সন্তান ছিটকে পড়ছে মাটিতে। এই আমেরিকা আফগানের নারী ও শিশুদের নিয়ে কান্নাকাটি করে।

এই গনহত্যা চলছে আমেরিকার প্রকাশ্য মদদে। যারা ইসরালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আর আমেরিকার বিষয়ে চুপ থাকে, তারা অসৎ।
আগামীকাল ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে
কালিমার পতাকা সঙ্গে নিয়ে আসুন!

এই পতাকা আমাদের ঈমানের প্রতীক,
এই পতাকা আমাদের আত্মমর্যাদার প্রতিফলন।
এই পতাকাই আমাদের জানিয়ে দেয়—
“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ”
—এ কথার জন্যই আমরা বাঁচি, এ কথার জন্যই আমরা মরতে প্রস্তুত।
কারা কারা আসতেছেন মার্চ ফর গাজায়?
দেখা হবে ইনশাআল্লাহ
তেরা মেরা রিশতা কিয়া,
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ....
আসসালামু আলাইকুম
আমি, সোহেল বিন হাবীব—আলহামদুলিল্লাহ, অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল নিজের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার।
আজ সেই স্বপ্নের পথে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছি, খুবই ছোট পরিসরে হলেও, একান্ত আন্তরিকতা ও আস্থার সাথে শুরু করছি আমার ব্যবসায়িক যাত্রা।

An Nahil এই নামে ভবিষ্যতে একটি পূর্ণাঙ্গ আউটলেট চালু করার পরিকল্পনা আছে ইনশাআল্লাহ।
আপনাদের দোয়া, ভালোবাসা ও সহযোগিতা আমার এই যাত্রাকে অর্থবহ করে তুলবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।

ফেসবুক পেজ লিঙ্ক
https://www.facebook.com/profile.php?id=61575026595317
আলহামদুলিল্লাহ!

আজ ছিলো আমার জীবনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা — পুরোদমে ব্যবসায়ী হিসেবে প্রথম দিন।

সকালে যখন কাজ শুরু করি, মনে ছিলো কিছুটা টেনশন, আর অনেকখানি আশা।
আর দিন শেষে?
প্রথম দিনেই স্টক আউট!
সত্যিই, এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।

ইনশাআল্লাহ আগামীকাল আবার নতুন করে An Nahil এ স্টক আনা হবে।
আপনাদের দোয়ায় যেনো এই পথচলা দীর্ঘ ও বরকতময় হয়, সেই চাওয়াটা রইলো।

আরো অনেক পন্য আসবে ধীরে ধীরে ইনশাআল্লাহ

পেজ লিঙ্ক - https://www.facebook.com/profile.php?id=61575026595317
বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই ঘড়ি।
অর্ডার কনফার্ম করুন - https://www.facebook.com/61575026595317/posts/122115472334834219/?app=fbl
আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আমরা সবাই এক
হাসনাতদের পাশে থাকুন। শাপলার গণ*হত্যা-কারীর প্রতিশোধে জেগে উঠুন।

https://www.facebook.com/61575026595317/posts/pfbid07x7BhSwX95scHUDg4RCqNxtFfWVBVv7MAEEwqXXYTMMLNf8MxbJ6zzbfsFTeDBCtl/?app=fbl
ব্যবসায়িক ব্যস্ততার কারণে আজকের আন্দোলন থেকে বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশ দিয়ে হেঁটে আসছিলাম। চোখে পড়লো—উদ্যানে ছেলেরা খেলছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আড্ডা চলছে, চারপাশে এক অদ্ভুত স্বাভাবিকতা। অথচ শাহবাগে তখন আন্দোলনের দাবানল জ্বলছে—কিন্তু সেই আগুনের তাপ যেন এইসব এলাকায় ছুঁয়েই যায়নি।

আন্দোলনের মূল পয়েন্টে চারপাশে শুধু হুজুর, আর হুজুর। যারা ছিলেন, তারাই জানেন আসলে কী । আমরাও সেখানে আলোচনা করতেছিলাম—তৌহিদী জনতা আজ ময়দানে না এলে এই আন্দোলন হয়তো গুটিকয়েক মানুষের উপস্থিতিতেই সীমাবদ্ধ থাকতো।

আপনারা যারা সরাসরি যাননি, বিভিন্ন ফুটেজ বা ছবি দেখে নিন—দেখবেন, আন্দোলনের প্রতিটি কোণায়-প্রান্তে কেবল তৌহিদী জনতার ঢল।

এটাই বাস্তবতা—যুগে যুগে তৌহিদী জনতাকে ব্যবহার করা হয়েছে। তাদের ত্যাগ-তিতিক্ষাকে অনেকেই কাজে লাগিয়েছে, কিন্তু কখনোই যথাযথ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনি।

তাই এবার আর নয়। নিজেদের কৃতিত্ব নিজেদের নিতে হবে। হুজুরদের অবদান স্বীকার করতে হবে, সম্মান দিতে হবে। কারণ আজকের এই আন্দোলন, আজকের এই সফলতা—পুরোটাই হুজুরদের জন্য।
2025/05/13 02:54:16
Back to Top
HTML Embed Code: